সুবর্ণভূমি হাউজিং: আমাদের ঠিকানা

Shubornobhumi Housing Limited is a Project of Partex Star Group

যুগ যুগ ধরে পরিচালিত এ দেশের খ্যাতনামা শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম পারটেক্স স্টার গ্রুপ। সময়ের পরিক্রমায় আজ এটি একটি বিশ্বস্ত নাম। পারটেক্স স্টার গ্রুপের আধুনিক স্যাটেলাইট টাউন প্রকল্প ‘সুবর্ণভূমি হাউজিং’। পারটেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও দেশের স্বনামধন্য প্রয়াত শিল্পোদ্যোক্তা এম এ হাসেম। যাঁর হাত ধরে শুরু হয়েছিল সুবর্ণভূমি হাউজিংয়ের যাত্রা।

সঠিক পরিকল্পনার অভাবে তীব্র হয়েছে ঢাকা শহরের আবাসনসংকট। দিন দিন কঠিন হয়ে উঠেছে বসবাসের জন্য। আমরা সবাই চাই নিজের এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য যানজট, শব্দদূষণ ও কালো ধোঁয়ার প্রভাবমুক্ত স্নিগ্ধ, নিরিবিলি ও শান্তির এক বাসস্থান। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর, নিরাপদ ও মনোরম পরিবেশে সুখময় একটি আবাস মানুষের চিরন্তন চাওয়া। শহরের উপকণ্ঠে তেমনই এক স্বপ্ন-সুখের নীড় গড়তে চাই একখণ্ড নিষ্কণ্টক জমি। আর এসব আধুনিক সুবিধার সমারোহ নিয়ে এই মহাপরিকল্পনা।

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার থানার অন্তর্ভুক্ত সাতগ্রামের ঢাকা-সিলেট-হাইওয়ের ঠিক পাশেই জাপান ইকোনমিক জোনের সন্নিকটে অবস্থিত সুবর্ণভূমি হাউজিং। চারপাশে বিশুদ্ধ প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা, আধুনিক বসবাসের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ-সুবিধার পরিকল্পনা নিয়ে সমন্বয়ে গড়ে উঠছে এই প্রকল্প। প্রকল্পটিতে থাকছে প্রশস্ত রাস্তা, ইংলিশ ও বাংলা মিডিয়াম স্কুল, কলেজ, পার্ক, খেলার মাঠ, শপিং কমপ্লেক্স, বাজার, বাণিজ্যিক অঞ্চল, কমিউনিটি ক্লাব, হেলথ ক্লাব, ক্লিনিক, হাসপাতাল, কবরস্থান, মসজিদ, ২৪ ঘণ্টা নিজস্ব আধুনিক নিরাপত্তাব্যবস্থা, কেন্দ্রীয় নিরাপত্তাব্যবস্থার সঙ্গে সহজ যোগাযোগ, নিজস্ব পাওয়ার প্ল্যান্ট, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টসহ ১৮০ ফুট প্রশস্ত লেক, যেখানে থাকছে নৌভ্রমণ, বিনোদন ও সৌন্দর্য উপভোগের সুবিধা

সুবর্নভূমি হাউজিংয়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ

একুশ শতকের আধুনিক সব পরিকল্পনা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমন্বয়ে একটি সুপরিকল্পিত আধুনিক শহর নির্মাণের প্রকল্প।

জাপান ইকোনমিক জোনের নিকটে অবস্থান হওয়ায় প্রকল্পটি অর্থনৈতিকভাবে আলাদা গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রকল্প সংলগ্ন ঢাকা-সিলেট হাইওয়ে ও নির্মাণাধীন এশিয়ান হাইওয়ের অবস্থান। এটি চট্টগ্রাম হয়ে মিয়ানমার থেকে চীন যাওয়ার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রয়েছে। ফলে প্রকল্পের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে বহুগুন।

  • রাজউক পূর্বাচল নিউটাউনের কাছে হওয়ায় এর সব সুযোগ-সুবিধা প্রকল্পটি পাবে।
  • প্রকল্পের কাছে শীতলক্ষ্যা নদী ও লেক থাকায় স্বাস্থ্যকর আবহাওয়া সব সময় বিদ্যমান থাকবে।
  • সর্বাধুনিক নিজস্ব নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা, সিসিটিভি ক্যামেরায় নিরাপত্তা নজরদারি, প্রাইভেট সিকিউরিটি ফোর্স ও ট্রাফিক স্টেশনের সমন্বয়ের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
  • আন্ডারগ্রাউন্ড ক্যাবলিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকাটি সবার জন্য নিরাপদ এবং দৃষ্টিনন্দন করে তোলা হবে।
  • প্রকল্পের সম্পূর্ণ এলাকা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যুক্ত থাকবে, যেন বসবাসকারীদের নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সেবা প্রদানের কাজ সহজতর হয়।
  • প্রকল্পের ভেতরেই থাকবে যানবাহনে জ্বালানি সরবরাহের জন্য ফুয়েল স্টেশন।
  • প্রকল্পজুড়ে রয়েছে সবুজের মেলা, নানা বৃক্ষের সমারোহ ও প্রাকৃতিক অপার সৌন্দর্য উপভোগের সুবর্ণ সুযোগ।
  • দেশি-বিদেশি অনুমোদিত দক্ষ স্থপতি, পরিবেশবিদ ও শহর–পরিকল্পনাবিদদের দ্বারা সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী পরিকল্পনা/ডিজাইন করা হয়েছে এই অত্যাধুনিক নয়নাভিরাম আবাসিক প্রকল্পের।
  • প্রকল্পটি বন্যামুক্ত/ফ্লাড-ফ্লো জোনের বাইরে অবস্থিত।
  • প্রকল্পের মাটি ভালো হওয়ায় গভীর পাইলিংয়ের প্রয়োজন নেই।
  • এখনই গাড়ি নিয়ে সরাসরি প্রকল্পে প্রবেশ করা যায়।
  • ১০০, ৬০, ৪০ ও ৩০ ফুট প্রশস্ত অভ্যন্তরীণ রাস্তা।
  • নদী ও লেকের তীরে, বৈকালীন ও প্রাতর্ভ্রমণের জন্য চমৎকার পরিবেশ।
  • প্রকল্পে থাকছে দৃষ্টিনন্দন প্রবেশ গেট।
  • বৃক্ষশোভিত লেক, নান্দনিক ফোয়ারা, ব্রিজ এবং পার্ক থাকছে, যা দৃষ্টি আকর্ষণ করবে সৌন্দর্যপিপাসুদের।
  • গত পাঁচ বছরে প্রকল্পের জমির চাহিদা ও মূল্য বেড়েছে প্রায় দুই গুণ।
  • সহজ শর্ত ও দীর্ঘমেয়াদি কিস্তির অপূর্ব সুযোগ, ১২ থেকে সর্বোচ্চ ৯৬ কিস্তিতে প্লটে টাকা পরিশোধ করা যাবে।
প্রকল্পের লোকেশন ম্যাপ

প্রকল্পের নকশা

প্লটের ধরন

সুবর্ণভূমি হাউজিংয়ে আছে ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ১০, ১২, ২০ ও ৩০ কাঠার প্লট, যেগুলো ফার (FAR) নীতিমালা অনুযায়ী সুবিন্যস্ত। প্রকল্পে ৩ কাঠা থেকে শুরু করে ৩০ কাঠা পর্যন্ত আবাসিক প্লট এবং ১০০ ফুট রাস্তাসংলগ্ন বিভিন্ন আকারের বাণিজ্যিক প্লট রয়েছে।

প্রকল্প সম্পন্নের সময়কাল

প্রকল্পটি ২০৩২ সালের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে।

এটি একটি সম্পূর্ণ আধুনিক শহরের পরিকল্পনা, যা সবুজায়নকে প্রাধান্য দিয়ে আধুনিক জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সব উপকরণ দিয়ে সাজানো। প্রকল্পের উন্নয়ন, প্লট প্রস্তুতকরণ ও হস্তান্তরসংক্রান্ত প্রস্তুতিমূলক কাজ ধারাবাহিকভাবে চলমান রয়েছে। পারটেক্স স্টার গ্রুপ বিশ্বাস করে, প্রকল্পটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়নের পরে এটি বাংলাদেশের আবাসন খাতে অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে যুক্ত হবে।

ভবিষ্যতের নিরাপদ বাসস্থান এবং সময়োপযোগী বিনিয়োগের জন্য আরও জানতে যোগাযোগ করুন।